চট্টগ্রাম ০৩:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সৌদিতে বাংলাদেশি ইমামকে গুলি করে হত্যা

Listen to this article

সৌদি আরবে হাফেজ আল আমিন নামে এক মসজিদের ইমামকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সড়কের পাশে তার রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।

শুক্রবার (২১ মার্চ) স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৮টার দিকে সৌদি আরবের ইয়েমেন সীমান্তবর্তী শহর জিজানে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ আল আমিনের মরদেহটি উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সৌদিতে অবস্থানরত তার ভগ্নিপতি নাজমুল ইসলাম তার পরিচয় শনাক্ত করেন। এরপর নাজমুল বিষয়টি বাংলাদেশে তার পরিবারকে জানান।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, হাফেজ আল আমিন জিজানের একটি মসজিদে ইমামতি করতেন। পাশাপাশি তিনি বাসাবাড়িতে খাবার সরবরাহের কাজ করতেন। ঘটনার দিন তিনি তারাবির নামাজ শেষ করে খাবার ডেলিভারি দিতে বের হয়েছিলেন। এরপর ওই রাতেই তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত আল আমিনের চোখ ও বুকসহ শরীরে একাধিক গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। এ হত্যার ঘটনায় সৌদি পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তবে এখনো হত্যার কোনো কারণ এবং কারো জড়িত থাকার বিষয়ে জানা যায়নি।

নিহত হাফেজ আল আমিনের পরিবার তার মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন। সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশি দূতাবাসও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

সৌদিতে বাংলাদেশি ইমামকে গুলি করে হত্যা

আপডেট সময় ১২:১৯:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫
Listen to this article

সৌদি আরবে হাফেজ আল আমিন নামে এক মসজিদের ইমামকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সড়কের পাশে তার রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।

শুক্রবার (২১ মার্চ) স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৮টার দিকে সৌদি আরবের ইয়েমেন সীমান্তবর্তী শহর জিজানে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ আল আমিনের মরদেহটি উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। সৌদিতে অবস্থানরত তার ভগ্নিপতি নাজমুল ইসলাম তার পরিচয় শনাক্ত করেন। এরপর নাজমুল বিষয়টি বাংলাদেশে তার পরিবারকে জানান।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, হাফেজ আল আমিন জিজানের একটি মসজিদে ইমামতি করতেন। পাশাপাশি তিনি বাসাবাড়িতে খাবার সরবরাহের কাজ করতেন। ঘটনার দিন তিনি তারাবির নামাজ শেষ করে খাবার ডেলিভারি দিতে বের হয়েছিলেন। এরপর ওই রাতেই তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত আল আমিনের চোখ ও বুকসহ শরীরে একাধিক গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। এ হত্যার ঘটনায় সৌদি পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তবে এখনো হত্যার কোনো কারণ এবং কারো জড়িত থাকার বিষয়ে জানা যায়নি।

নিহত হাফেজ আল আমিনের পরিবার তার মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন। সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশি দূতাবাসও বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।